পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

hhhhhhhhhhhhhh

দোষী সাব্যস্ত হোক কিংবা বিচারাধীন, একজন বন্দির সাংবিধানিক মৌলিক অধিকার কেড়ে নেওয়া যায় না। লঙ্ঘিত হলে তা রক্ষা করার দায়িত্ব আদালতের। আদালত সে দায়িত্ব পালন করেনি। তাঁকে তিলে তিলে মরতে দিয়েছে। কোভিডে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে তাঁর। বম্বে হাইকোর্টে শেষ জামিনের আবেদনে রাঁচির বাগাইচা আশ্রমে ফিরে যেতে চেয়েছিলেন আদিবাসী-প্রাণ ফাদার স্ট্যান স্বামী। আদালত তা মঞ্জুর করেনি। তবু, স্ট্যান লিখেছিলেন খাঁচাবন্দি পাখিও গাইতে পারে। তিনি বন্দি শিবিরে সহ-বন্দিদের মানবিক মুখগুলিও এঁকে রেখে গিয়েছেন।

Read more


কৌতুক তখনই বেদম হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে, যখন – অথবা বেশিরভাগ সময়েই – সে লুকিয়ে রাখে আক্রমণের লক্ষ্যকেও – কিংবা বলা যায় চাঁদমারিকে যখন সে পাশ কাটিয়ে চলে যায়।

Read more


ভারতের সংবিধান রচনায় তার যুক্তরাষ্ট্রীয় চরিত্রের বদলে কেন্দ্রিকতার প্রাধান্যের কারণেই দেশভাগ এড়ানো যায়নি। সংবিধান রচনা স্বাধীনতাপ্রাপ্তি ও দেশভাগের অনেক আগেই কংগ্রেস-লীগ এর অন্তরবর্তীকালীন-সরকারের অধীনেই শুরু হয়। তাই সমস্ত দায়িত্ব বর্তায় জাতীয় নেতাদের ওপরেই। মুসলিম সম্প্রদায় সম্বন্ধে ভ্রান্ত ধারণা ও সৈন্যবাহিনীতে মুসলিমদের "জন-সংখ্যার তুলনায় অধিক উপস্থিতি" সংক্রান্ত ভুল তথ্যের কারণে নেতারা সন্দিগ্ধ ছিলেন। দেশভাগ রুখতে তাঁরা তাই প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিলেন না।ফেডারেল কাঠামো সম্পন্ন উপযুক্ত সংবিধানের নমুনার অভাব কিন্তু ছিল না। দেশভাগ ও তার পরবর্তী বিভীষিকা এড়ানো অবশ্যই সম্ভব ছিল।

Read more